শিরোনাম

South east bank ad

ওয়ারেন্টভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জন হেফাজতে

 প্রকাশ: ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৪৪ অপরাহ্ন   |   সেনাবাহিনী

ওয়ারেন্টভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জন হেফাজতে

সেনাবাহিনী বাংলাদেশের আইন ও সংবিধানের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছে সেনা সদর।ট্রাইব্যুনালে গ্রেপ্তারি পরওয়ানাভুক্ত ১৫ জন সেনা হেফাজতে রয়েছেন। ১ জন পলাতক রয়েছে। শনিবার বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের বনানীর অফিসার্স মেসে সেনা সদরের উদ্যোগে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়।


ব্রিফিংয়ে সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল (এ্যাডজুটেন্ট) মো. হাকিমুজ্জামান জানান, গুমের শিকার যারা হয়েছেন তাদের জন্য আমাদের সহানুভূতি রয়েছে। ট্রাইব্যুনালে গ্রেপ্তারি পরওয়ান জারির পর কেউ যাতে বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারেন এজন্য দেশের সকল বিমানবন্দর, নৈ- বন্দর ও স্হল বন্দরে নাম পাঠানো হয়েছে।


হেফাজতে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের কখন আইনে সোপর্দ করা হবে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উওরে তিনি জানান, টিভির স্কল দেখে আমরা ১৫ জনকে হেফাজতে নিয়েছি। আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। 

গুমের সঙ্গে জড়িতদের গত ১৪ মাসে কেন সেনাবাহিনী সেনা আইনে বিচার করা হলো না এক প্রশ্নের উওরে তিনি জানান, ডিজিএফআই সেনাবাহিনীর অধীনের সংস্থা নয়। এটা প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের অধীনে পরিচালিত।


আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিরোধী মতের লোকদের গুম ও নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলায় প্রসিকিউশনের দেওয়া আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে গত বুধবার ৩০ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

এর মধ্যে র‌্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে আটকে রেখে নির্যাতনের মামলায় ১৭ জন এবং জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) বন্দি রেখে নির্যাতনের মামলায় ১৩ জন আসামি।


দুই মামলাতেই প্রধান আসামি করা হয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তার প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচ মহাপরিচালকের নাম রয়েছে আসামির তালিকায়।




BBS cable ad

সেনাবাহিনী এর আরও খবর: