আছাদুজ্জামান-হারুনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এবং ডিবি পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান ২৭ জুন দুদকে একটি আবেদন করেন। আবেদনে আছাদুজ্জামান মিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তুলে যথাযথ অনুসন্ধানের দাবি জানানো হয়। সালাহ উদ্দিন রিগ্যান আবেদনে উল্লেখ করেন, জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী আছাদুজ্জামান মিয়ার বিরুদ্ধে যথাযথ অনুসন্ধান শুরু করা হয়নি।
আছাদুজ্জামান মিয়া ও হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়ার পর দুদক তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ কিশোরগঞ্জে ৪০ একর জায়গার ওপর বিলাসবহুল ‘প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। স্থানীয়দের মতে, এই রিসোর্টে শত কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বর্তমানে রিসোর্টটিতে দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, হারুন তার প্রভাব ব্যবহার করে জমি দখলে নিয়েছেন এবং পুরো জমির দাম পরিশোধ করেননি।
দুদক এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন।
রোববার দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাহ উদ্দিন রিগ্যান ২৭ জুন দুদকে একটি আবেদন করেন। আবেদনে আছাদুজ্জামান মিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ তুলে যথাযথ অনুসন্ধানের দাবি জানানো হয়। সালাহ উদ্দিন রিগ্যান আবেদনে উল্লেখ করেন, জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী আছাদুজ্জামান মিয়ার বিরুদ্ধে যথাযথ অনুসন্ধান শুরু করা হয়নি।
আছাদুজ্জামান মিয়া ও হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে সত্যতা পাওয়ার পর দুদক তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ কিশোরগঞ্জে ৪০ একর জায়গার ওপর বিলাসবহুল ‘প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। স্থানীয়দের মতে, এই রিসোর্টে শত কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বর্তমানে রিসোর্টটিতে দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, হারুন তার প্রভাব ব্যবহার করে জমি দখলে নিয়েছেন এবং পুরো জমির দাম পরিশোধ করেননি।
দুদক এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় অনুসন্ধান করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন।