গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে গৃহবধূ সাবিনা আক্তার লাকিকে গলা কেটে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি নীরব ওরফে নাজিমকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১১)।
আজ রবিবার (১৭ আগস্ট) সকালে র্যাব-১১’র স্কোয়াড কমান্ডার শামসুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঝালকাঠির নলছিটি থানার তিমিরকাঠি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরো পড়ুন
ঝিনাইদহে ভাড়া চাওয়ায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
ঝিনাইদহে ভাড়া চাওয়ায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
র্যাব জানায়, নীরবকে শনাক্তে গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
তাকে গ্রেপ্তারের পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট সকালে সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল সড়ক ও জনপথ (সওজ) কলোনির একটি টিনশেড ভাড়া বাসা থেকে সাবিনা আক্তার লাকির গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ঢাকার ওয়ারীর গোপীবাগ এলাকার মৃত শামসুল হকের মেয়ে এবং মো. রুবেলের স্ত্রী। তাদের এক ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, লাকির স্বামী রুবেল গ্রিল ওয়ার্কশপে কাজ করেন। গত ৮ আগস্ট সকালে লাকি বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। পরে ১৩ আগস্ট সকালে সওজ কলোনির একটি ঘরে তার রক্তাক্ত মরদেহ পাওয়া যায়। অভিযোগ রয়েছে, আসামি নীরব ফুঁসলিয়ে লাকিকে ওই বাসায় ডেকে নেন এবং ১২ আগস্ট রাত থেকে ১৩ আগস্ট ভোরের মধ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে হত্যা করেন।
র্যাব জানায়, নিহতের স্বামী রুবেল বাদী হয়ে নীরব ওরফে নাজিমসহ অজ্ঞাতনামা আরো দুই-তিনজনকে আসামি করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তার নীরব ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার খানবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। হত্যার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।
আজ রবিবার (১৭ আগস্ট) সকালে র্যাব-১১’র স্কোয়াড কমান্ডার শামসুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল শনিবার (১৬ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঝালকাঠির নলছিটি থানার তিমিরকাঠি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরো পড়ুন
ঝিনাইদহে ভাড়া চাওয়ায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
ঝিনাইদহে ভাড়া চাওয়ায় ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
র্যাব জানায়, নীরবকে শনাক্তে গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
তাকে গ্রেপ্তারের পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট সকালে সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল সড়ক ও জনপথ (সওজ) কলোনির একটি টিনশেড ভাড়া বাসা থেকে সাবিনা আক্তার লাকির গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ঢাকার ওয়ারীর গোপীবাগ এলাকার মৃত শামসুল হকের মেয়ে এবং মো. রুবেলের স্ত্রী। তাদের এক ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, লাকির স্বামী রুবেল গ্রিল ওয়ার্কশপে কাজ করেন। গত ৮ আগস্ট সকালে লাকি বাসা থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। পরে ১৩ আগস্ট সকালে সওজ কলোনির একটি ঘরে তার রক্তাক্ত মরদেহ পাওয়া যায়। অভিযোগ রয়েছে, আসামি নীরব ফুঁসলিয়ে লাকিকে ওই বাসায় ডেকে নেন এবং ১২ আগস্ট রাত থেকে ১৩ আগস্ট ভোরের মধ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে হত্যা করেন।
র্যাব জানায়, নিহতের স্বামী রুবেল বাদী হয়ে নীরব ওরফে নাজিমসহ অজ্ঞাতনামা আরো দুই-তিনজনকে আসামি করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তার নীরব ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার খানবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। হত্যার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।