South east bank ad

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এঁর জন্মবার্ষিকীতে শেরপুর জেলা পুলিশের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন

 প্রকাশ: ০৯ অগাস্ট ২০২১, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন   |   জেলা পুলিশ

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এঁর জন্মবার্ষিকীতে শেরপুর জেলা পুলিশের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন

আজ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী, মহিয়সী নারী, বাঙালির সকল লড়াই-সংগ্রাম-আন্দোলনের নেপথ্যের প্রেরণাদাত্রী বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্ট লেডি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এঁর ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শেরপুর জেলা প্রশাসক এর কার্যালয়ে স্থা‌পিত প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেরপুর জেলার পুলিশ সুপার মোঃ হাসান নাহিদ চৌধুরী। এসময় আরো উপ‌স্থিত ছি‌লেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া, অফিসার ইনচার্জ শেরপুর (সদর) থানা মনসুর আহমেদ, ডিআইও-১ মোহাম্মদ আবুল বাশার মিয়া, অফিসার ইনচার্জ জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) রেজাউল হক,  ক্রাইম ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, টিআই-১ জাহাঙ্গীর আলম সহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও  কর্মচারীবৃন্দ।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ০৮ আগস্ট ১৯৩০ সালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাকনাম ছিল রেনু। তার পিতার নাম শেখ জহুরুল হক ও মাতার নাম হোসনে আরা বেগম। পাঁচ বছর বয়সে তার পিতা-মাতা মারা যান। তিনি তার স্বামী শেখ মুজিবুর রহমানের চাচাতো বোন ছিলেন। ১৯৩৮ সালে বিয়ে হবার সময় রেনুর বয়স ছিল ৮ বছর ও শেখ মুজিবের ১৮ বছর। পরে এই দম্পতির দুই কন্যা ও তিন ছেলে হয়। তারা হলেন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা এবং শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বেগম ফজিলাতুন্নেসা পরিবারের অন্য সদস্যদের (শেখ হাসিনা, শেখ জামাল, শেখ রেহানা, শেখ রাসেল, এম এ ওয়াজেদ মিয়া এবং অন্যান্য) সাথে মগবাজার অথবা কাছাকাছি কোনো এলাকার এক ফ্ল্যাট থেকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার হয়েছিলেনে ১২ মে ১৯৭১ এবং ধানমন্ডির বাড়ি ২৬, সড়ক ৯এ (পুরনো ১৮) তে বন্দি অবস্থায় ছিলেন ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

মহিয়সী নারী, বাঙালির সকল লড়াই-সংগ্রাম-আন্দোলনের নেপথ্যের প্রেরণাদাত্রী বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্ট লেডি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এঁর জন্মদিনে তাঁর প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
BBS cable ad

জেলা পুলিশ এর আরও খবর: